২ | ম্যাক্স আর মৌমিতা-------------------এক বছর হোস্টেলে থেকে ম্যাক্স, মানে মহাকাল সেন, যেন ছেলে থেকে মানুষ হয়ে গেল। বাড়ি থেকে বেরিয়ে, বাবা মায়ের আঁচলের ছায়া থেকে মুক্তি পেলে যেমন হয় আর কি। চাল চলনে একটা নতুন স্বাবলম্বিকতা, চিবুকে একটা কাঠিন্য আর চোখে মুখে একটা নতুন দুষ্টুমি, সব মি লিয়ে সে যেন এক নতুন মানুষ এসে বাড়িতে ঢুকেছে। তবে হোস্টেলে গিয়ে সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তন হয় েছে সেটা হল যে ওর পিপুল বিচি পেকেছে। অথবা সোজা কথায় বললে কাম বা সেক্স ব্যাপারটা ন িয়ে বেশ সজাগ আর সচেতন হয়ে উঠেছে। বিলিতি পর্ণোগ্রাফিক বই আর ম্যাগাজিন অনেক পড়ে ছে এবং নারী দেহের সম্বন্ধে ভালোই পরিচিতি হয় েছে। ছবি আর দু একটা ব্লিউ ফিল্ম দেখে যৌন সঙ্গমের ব্ যাপারটা বুঝে গেছে। ক্লাস নাইনের বায়োলজি বইএ দেখা পুরুষ লিঙ্গ আ র নারী যোনি এখন চলতি ভাষার বাঁড়া আর গুদে পরিবর ্তীত হয়ে গেছে। গাঁড়, গুদ, বাঁড়া, চোদা, চোষা নিয়ে নানা রকম মজ ার মজার ছড়া আর গান শিখেছে। কয়েকবার কলেজের কিছু দুরে বেশ্য়াপল্লিতে যা বার কথা ভেবেও শেষ অবধি সাহসে কুলিয়ে উঠতে পারেন ি। কিন্তু অদম্য মৈথুন লালসা তাকে ভেতর থেকে কুরে কুরে খাচ্ছ। তাই মেয়ে দেখলেই চোখদুটো চকচক আর মনটা ছোঁক ছো ঁক করে ওঠে। সে যে মেয়েই হোক। এমন কি নিজের মা মৌমিতা হলেও।অবশ্য মৌমিতা কে দেখলে চোখ চকচক করা কিছু আশ্চর ্য নয়। মানুষের চোখ তো ঘুরে যায়েই আর পুরুষ মানুষের ল িঙ্গের কাঠিন্য বেড়ে যায়। এক কথায় বাঁড়া খাড়া হয়ে যায়। পঁয়তাল্লিশ বছরের কোমোরে সামান্য মেদ জমলেও, ৫ 39;৭quot;র ফিগারে তা বোঝাই যায় না। পারসী বা আফগানিদে র মতো ফর্সা গায়ের রং আর নিখুঁত মুখের কাট, যেন গা ন্ধার থেকে নিয়ে আসা কোন ইনডো-গ্রিক দেবী মূর্ত ি।ছোট ছোট করে কাটা চুলে সামান্য নীলচে রঙের ছোঁয়া. একটা অসাধারণ দুষ্টু-মিষ্টি ভাব আছে। ব ুক গুলো বেশ বড় বড় কিন্তু শক্ত পোক্ত. ব্রা ছাড় াও মুখ উঁচু করেই থাকে আর বোঁটা গুলো ব্লাউস ঠেলে বেরিয়ে আসে। ঝুলে যাওয়ার কোন লক্ষন নেই।ম্যাক্স এই ব্যাপারটা বেশ ভালোই বুঝেছিল যখন গত কাল ট্রেন থেকে নেমে বাড়ি পোঁছনোর পর, তাকে প্রা য় এক বছর পরে দেখে তার মা তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে মুখে হামি খেয়েছিল। তাও আবার শুধু গালেই নয়, কেন জানি না একেবারে ঠো ঁটে। মৌমিতা হয়তো নির্ভেজাল মাতৃস্নেহ বসতই ম্যা ক্সকে আদর করে ছিল কিন্তু এক অতি সেক্সি মহিলাকে জড়িয়ে ধরার মধ্যে যে মাদকতা আছে -- বিশেষ করে সেই মহিলার বড় বড় বুকদুটো যখন নিজের বুকে চেপে ধরে -- সেটা ম্যাক্স, বা তার দেহের নিম্নাঙ্গ প্রায় সঙ ্গে সঙ্গেই বুঝতে পেরেছিল । মা-ছেলের জড়াজাড়িটা বোধহয় একটু বেশি লম্বা হ য়ে গেছিল। আর তার ফলে ম্যাক্সের বাঁড়া খাড়া হয়ে তার মা য়ের তলপেটে একটা হালকা খোঁচা মেরে দিয়েছিল। মৌমিতা প্রথমে ঠিক বুঝতে না পারলেও, তার পাছার ও পর ছেলের হাতের হালকা চাপ তাকে ছেলের পৌরুষের কা ঠিন্যের সঙ্গে ভালোই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল। আর কিছুক্ষন মৌমিতার লাল মুখ দেখে তার মনের অবস ্থা বোধহয় বেরিয়ে পড়ত, কিন্তু তাড়াতাড়ি করে ছেলের হাত থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিলেও, তার মনে এ কটা দুষ্টু ভাবনার বিজ বপন হয়ে গেল।ছেলে হোস্টেলে যাবার পর একা হয়ে গিয়ে আর হাতে বেশ কিছুটা সময়ে থাকার জন্য মৌমিতা খুব ওয়েব স ার্ফ করত, আর এর ফলেই সে একটা বেশ একটা ইন্টারেস্ট িং সাইটে ঘোরাঘুরি শুরে করেছিল। Literotica সাইটে গিয়ে অনেক কামোদ্দিপক গল্প পড়ত আর সে ই খানেই সে দেখেছিল যে মা-ছেলের প্রেম ভালোবাসা ক ত সহজেই যৌনকামে পৌঁছে যায়। আজ হটাৎ ছেলের বাড়ার ছোঁয়া লেগে সেই উত্তেজনা যেন তার শরীরে একটা নতুন আগুন ধরিয়ে দিয়ে।। বাঙ্গালি মধ্যবিত্ত ঘরের মা হয়ে ছেলের সঙ্গে স রাসরি যৌনকর্মে লিপ্ত হওয়ার মতো দুঃসাহস ছিল ন া বলে মৌমিতার জ্বলন্ত কামাগ্নি সেদিন রাতে গিয় ে উপছে পড়েছিল তার বর, ববির ওপর।ববি তার বৌএর থেকে প্রায় বছর কুড়ির বড় । বিয়ের সময় সে এক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির ক নিষ্টতম ভাইস-প্রেসিডেন্ট হওয়ার তাগিদে প্রচু র অল্পবয়েসী মেয়ে তার প্রেমে, বা সোশ্যাল পজিশা নের প্রেমে, পড়ে তার সঙ্গে ফ্লার্ট করতো। শহরের বিউটি কন্টেস্ট বিজেতা, গ্ল্যামারে ঝলমল ে মৌমিতা বেশ কিছু প্রতিদ্বন্দীকে পেছনে ফেলে বব ির শয্যাসঙ্গিনী হয়ে ওঠে। তারপর বৃদ্ধস্য তরুণী ভার্যা সূত্র ধরে সে বৃহৎ কর্পোরেট জগতের স্টেজে ববি সেনের ট্রফি ওয়াইফ হিসেবে পরিচিত হয় । কিন্তু কালের বিবর্তনে ববির সেই গ্লামার অনেকট াই ম্লান। টাকার অভাব নেই, আলিপুরের বর্ধমান রোডে ছোট্ট এ কটা বাদী, মিউসিয়ামের মতো সাজানো। কিন্তু রিটায়ার করার পর পদমর্যাদা হারিয়ে সে বেশ কিছুটা বুড়ো হয়ে গেছে আর বিয়ার খেয়ে বেশ ভুড়ি হয়েছে। বৌকে যদিও এখানো চোদে, বা চোদার চেষ্টা করে, সেই চোদে তেমন যোশ আর নেই। খুশবন্ত সিংএর কথায় বয়েস বাড়লে যৌন ক্ষমতা ব িচি থেকে মাথায় চলে যায়.